ভর্তি সংক্রান্ত তথ্য
- প্রভাতি শিফটে শূন্য আসনের ভিত্তিতে ৪র্থ শ্রেণি থেকে ৯ম
শ্রেণি পর্যন্ত মেয়েদের এবং দিবা শিফটে শূন্য আসনের ভিত্তিতে ৪র্থ থেকে ৯ম
শ্রেণি পর্যন্ত ছেলেদের ভর্তি করা হয়।
- সাধারণত নভেম্বর মাসের শেষ সপ্তাহে ৩য় শ্রেণি থেকে ৯ম
শ্রেণি পর্যন্ত সকল শ্রেণির আবেদনপত্র অনলাইনে পূরণ করতে হয়। অনলাইনে
আবেদনপত্র পূরণের সময় ছাত্র/ছাত্রীর জন্ম নিবন্ধনের অনলাইন কপি ও ছবির
প্রয়োজন হয়। আবেদনের সময় ভর্তির
আবেদন ফি বাবদ নির্ধারিত অঙ্কের টাকা মোবাইল ব্যাংকিং/টেলিটকের মাধ্যমে জমা দিতে
হয়। ২০২২ সালে ফি ছিল ১১০/- (একশত দশ টাকা)।
- প্রতি শিক্ষাবর্ষে সরকারি নির্দেশনা অনুসারে শিক্ষার্থী
ভর্তি প্রক্রিয়া সুসম্পন্ন করা হয়।
- ক্যাচমেন্ট কোটা, মুক্তিযোদ্ধা কোটা, প্রতিবন্ধী কোটা, সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক-কর্মচারী কোটা, শিক্ষা মন্ত্রণালয় কোটায় ভর্তির জন্য আবেদন করলে নির্দিষ্ট তারিখের
মধ্যে উপযুক্ত প্রমাণপত্র বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের নিকট জমা দিতে হয়।
- ৬ষ্ঠ শ্রেণিতে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ছাত্র/ছাত্রীরদেরকে ‘স্বতন্ত্র’ এবং
অন্যান্য সকল বিদ্যালয়ের ছাত্র/ছাত্রীরদেরকে ‘সাধারণ’
হিসেবে গণ্য করা হয়।
- ভর্তি সংক্রান্ত সকল কাজে অনলাইন আবেদনপত্র/ প্রবেশপত্র, ছাত্র/ছাত্রীর ছবি, ছাত্র/ছাত্রীর জন্ম নিবন্ধন সার্টিফিকেটের কপি, ছাত্র/ছাত্রীর জন্ম নিবন্ধন সার্টিফিকেটের অনলাইন কপি, মাতা-পিতার জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি ইত্যাদির প্রয়োজন হয় এবং ছাত্র/ছাত্রীর
সাথে পিতা/মাতাকে আসতে হয়।
- নতুন শিক্ষাবর্ষে ছাত্র-ছাত্রী ভর্তি কার্যক্রম শুরু হওয়া
পূর্বেই মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের ওয়েবসাইটে, বিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে, বিদ্যালয়ের নোটিশ বোর্ডে তা জানিয়ে দেওয়া হয়।